রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০৭:৩৪ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
ফুলকুঁড়ি আসর এর ফাইনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্টের অনুষ্ঠিত আওয়ামী ঘরানার বিতর্কিত লোকদের দিয়ে উজিরপুর উপজেলা শ্রমিক দলের কমিটি গঠন করার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন সান্টু খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও তারেক রহমানের সুস্থতা কামনায় গৌরনদীতে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে এতিমখানা ও মাদ্রাসার দরিদ্র, অসহায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বরিশালে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কারাবন্ধী ও রাজপথে সাহসী সৈনিকদের সম্মানে ইফতার দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত আদালতে মামলা চলমান থাকা অবস্থায়, দখিনের খবর পত্রিকা অফিসের তালা ভেঙে কোটি টাকার লুণ্ঠিত মালামাল বাড়িওয়ালার পাঁচ তলা থেকে উদ্ধার, মামলা নিতে পুলিশের রহস্যজনক ভূমিকা গলাচিপা উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন, সভাপতি হাফিজ, সম্পাদক রুবেল চোখের জলে বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী বাবুলকে চির বিদায় বিএনপি নেতা জহির উদ্দিন স্বপন কারামুক্ত উচ্চ আদালতে জামিন পেলেন বরিশাল মহানগর বিএনপির মীর জাহিদসহ পাঁচ নেতা
গণধর্ষণ মামলার রায় : আসামিরা খালাস, সাক্ষীর যাবজ্জীবন

গণধর্ষণ মামলার রায় : আসামিরা খালাস, সাক্ষীর যাবজ্জীবন

বরগুনায় গণধর্ষণ মামলায় সাক্ষীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল। একই সাথে ৫০ হাজার টাকার অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে আরো এক বছর কারাদণ্ডের আদেশ দেয়া হয়েছে। এ মামলায় আসামিরা খালাস পেয়েছেন।

রোববার বরগুনা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনালের বিচারক ও জেলা জজ মো. হাফিজুর রহমান এ রায় দেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত ‘সাক্ষী’ হলেন বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলার বাইনচটকি গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য এমাদুল হক।

মামলার খালাসপ্রাপ্তরা হলেন, একই গ্রামের খবির গাজীর ছেলে মোহসিন ও অহেদ খানের ছেলে মোয়াজ্জেম। রায় ঘোষণার সময় দণ্ডপ্রাপ্ত ও খালাস পাওয়া আসামিরা সবাই আদালতে উপস্থিত ছিলেন।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৫ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি বরগুনা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে খালাসপ্রাপ্ত আসামিদের বিরুদ্ধে গণধর্ষণের মামলা করেন একই গ্রামের এক গৃহবধূ। ওই মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত এমাদুল হক ছিলেন চার নম্বর সাক্ষী।

প্রথমে বাদির অভিযোগ ছিল ২০১৫ সালে ১৭ ফেব্রুয়ারি রাতে তার দশম শ্রেণীতে পড়ুয়া মেয়েকে গণধর্ষণ করে খালাসপ্রাপ্ত আসামিরা। কিন্তু এই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি এমাদুল হকের বিরুদ্ধে ২০১৫ সালের ৮ জুলাই অভিযোগপত্র দেন।

পরে মামলার বাদি জানতে পারেন দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তির সাথে খালাস পাওয়া আসামিদের বিরোধ ছিল। এ কারণে দণ্ডপ্রাপ্ত এমাদুল হক বাদির মেয়েকে ধর্ষণ করে ওই খালাস পাওয়া আসামিদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করাতে সহায়তা করে। ওই সময় দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিকে মামলার সাক্ষী করা হয়।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com